স্বাভাবিক হয়নি শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিরকান্দি নৌপথে ফেরি সার্ভিস। গুরুত্বপূর্ণ এই পথে স্বল্পসংখ্যক ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপারে কুলিয়ে উঠতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। ফলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এখানকার অর্থনীতিতে। আর পারাপারের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীদের দুর্ভোগও চরমে।
দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার শিমুলিয়ায় দুর্ভোগ যেন কমছেই না। শিমুলিয়া থেকে মাঝিরকান্দি এবং শুধু দিনের বেলা বাংলাবাজার নৌপথে মাত্র ৮টি ফেরি চলাচল করছে। রো রো ফেরি এখনো যুক্ত হয়নি। তাই ছোট-মাঝারি ফেরিগুলো কুলিয়ে উঠতে পারছে না। ছয় মাস ধরে এই পথে ভারী যান পারাপার বন্ধ। এতে উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারজাত বিঘ্নিতসহ ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীদের দুর্ভোগও চরমে।
গত ১৮ আগস্ট থেকে এখানে ফেরি চলাচলে তৈরি হয় অচলাবস্থা। ৮ নভেম্বর থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার দিনের বেলায় এবং পরবর্তী সময়ে ১৩ ডিসেম্বর থেকে পদ্মা সেতুকে এড়িয়ে শিমুলিয়া থেকে মাঝিরকান্দি নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়। তবে ফেরি স্বল্পতায় দুই পাড়েই যানজট লেগে থাকছে।
মুন্সীগঞ্জ শিমুলিয়া বিআইডব্লিউটিসি ঘাট সুপারভাইজার আল ফয়সাল জানান, শিমুলিয়া থেকে শুধু যাত্রী পারাপার করছে ৮৭ লঞ্চ ও ১০১ স্পিডবোট।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।